মুহুরী প্রজেক্টে নতুন বাস সার্ভিস চালু
চলমান রিপোর্ট:
ওসমানপুর তথা মুহুরী প্রজেক্টবাসী দীর্ঘ দিনের দাবী মুহুরী প্রজেক্ট
টু বারইয়ারহাট বাস সার্ভিস অবশেষে চালু করা হয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে
উপজেলার মুহুরী প্রজেক্ট এলাকায় এই বাস সার্ভিসের উদ্ভোধন করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা। এতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বারইয়ারহাট পৌর মেয়র মোহাম্মদ তাহের , চেয়ারম্যান মোকছুদ আহম্মদ চৌধুরী,মোজাম্মেল হক, ফেনী চেম্বারের সভাপতি গোলাম মোস্তাফা,
সাবেক মেম্বার শ্রমিক নেতা মো: ইউসুফ, সাবেক ভিপি আশরাফুল চৌধুরী, নাছির উদ্দিন, মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ। উক্ত বাস সার্ভিস চালু করার ফলে মিরসরাইয়ের মুহুরী প্রজেক্ট এলাকাবাসী দীর্ঘ দিনের আশা পূরণ হয়েছে। উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা বলেন,ওসমানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হকের নিবাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এই বাস সাভির্স চালু করা হয়। তাছাড়া এই রুটে বাস সাভির্স চালু করা ছিল এতজ্ঞলের মানুষের দীর্ঘ দিনের
দাবি। আমরা সে দাবী পূরণ করতে পেরেছি। শ্রমিক নেতা ও সাবেক মেম্বার মো. ইউসুফ বলেন, মুহুরী প্রজেক্টবাসীর আজ আনন্দের দিন। তাদের দীর্ঘ দিনের আশা আজ পূরণ হয়েছে। আমরা শ্রমিক ইউনিয়ন থেকে সব রকম সহায়তা করে যাবো।
ওসমানপুর তথা মুহুরী প্রজেক্টবাসী দীর্ঘ দিনের দাবী মুহুরী প্রজেক্ট
টু বারইয়ারহাট বাস সার্ভিস অবশেষে চালু করা হয়েছে। গত ২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকালে
উপজেলার মুহুরী প্রজেক্ট এলাকায় এই বাস সার্ভিসের উদ্ভোধন করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা। এতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বারইয়ারহাট পৌর মেয়র মোহাম্মদ তাহের , চেয়ারম্যান মোকছুদ আহম্মদ চৌধুরী,মোজাম্মেল হক, ফেনী চেম্বারের সভাপতি গোলাম মোস্তাফা,
সাবেক মেম্বার শ্রমিক নেতা মো: ইউসুফ, সাবেক ভিপি আশরাফুল চৌধুরী, নাছির উদ্দিন, মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ। উক্ত বাস সার্ভিস চালু করার ফলে মিরসরাইয়ের মুহুরী প্রজেক্ট এলাকাবাসী দীর্ঘ দিনের আশা পূরণ হয়েছে। উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা বলেন,ওসমানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হকের নিবাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এই বাস সাভির্স চালু করা হয়। তাছাড়া এই রুটে বাস সাভির্স চালু করা ছিল এতজ্ঞলের মানুষের দীর্ঘ দিনের
দাবি। আমরা সে দাবী পূরণ করতে পেরেছি। শ্রমিক নেতা ও সাবেক মেম্বার মো. ইউসুফ বলেন, মুহুরী প্রজেক্টবাসীর আজ আনন্দের দিন। তাদের দীর্ঘ দিনের আশা আজ পূরণ হয়েছে। আমরা শ্রমিক ইউনিয়ন থেকে সব রকম সহায়তা করে যাবো।
বিশেষ মন্তব্য প্রতিবেদন
জেনে শুনে ভুল করলেন ওসি !
মোহাম্মদ মনজুরুল হক
জাতীয় দৈনিক গুলোতে প্রকাশিত হয় নিরীহ ছাত্র আরিফকে ধরে জেল হাজতে চালান দেয়া হয়েছে। কেন তিনি এ কাজ করলেন। এ প্রশ্ন এখন সবার মুখে। এটি কি ওসির অদক্ষতা, ক্ষমতার অপব্যবহার, নাকি ওসির সোর্স এর ভুল ইনফরমেশন। যদি ওসির অদক্ষতা হয় তাহলে তার শাস্তি হওয়া উচিত আর যদি সোর্স এর ইনফরমেশন ভুল হয় তাহলে সোর্স এর বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নিয়েছেন তা দেখার বিষয়।৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আরিফকে ঘুম থেকে উঠিয়ে ধরে থানায় নিয়ে আসে। কি অপরাধে তাকে থানায় নিয়ে আসে তা আরিফ জানেনা। ভয়ে পুলিশকে জিজ্ঞাসা করতেও পারেনি। কারণ আরিফের অতীতে এ সব বিষয়ে তেমন কোন অভিজ্ঞতা ছিল না। সহজ, সরল প্রকৃতির ছেলে আরিফ। পর দিন সকালে এলাকার লোকজন জানতে পারে পুলিশ আরিফকে ধরে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল কিন্ত কেউ সাহস করে থানায় আসতে পারেনি। আরিফের পরিবারের
লোকজন স্থানীয় চেয়ারম্যান জাফর আহাম্মদের কাছে ছুটে যায়। চেয়ারম্যান থানায় এসে ওসির সাথে দেখা করেন। চেয়ারম্যান আরিফের কথা জিজ্ঞেস করতেই ওসি বললেন ওকে(আরিফকে)চালান দেয়া হবে। সোজা চেয়ারম্যান ওসির রুম থেকে বের হয়ে গেলেন। এমন ভাবে ওসি কথা বললেন মনে হল এটি কোন ঘটনাই নয়। কিসের দাম্ভিকতা নিয়ে, কোন খুটির জোরে ওসি এমন করলেন তা বোধগম্য নয়। একজন জনপ্রতিনিধির সাথে খোলামেলা ভাবে বিষয়টি আলোচনা করতে পারতেন ওসি। আপনি ভুলে যাবেন না জনগনের কর এর টাকায় আপনার বেতন হয়। সংবাদে আরো প্রকাশিত হয় এস আই নাজির আরিফকে ধরে আনার ব্যপারে আপনাকে (ওসি) ছেলেটি নীরিহ বলে অবহিত করেছিল। কিন্ত সেই এস আই এর কথা কর্ণপাত না করে আরিফকে কোর্টে চালান দেয়া হল। জেনে শুনে এমন কাজ কি করে করলেন। যদি অন্য কোন থানার ওসি আপনার ভাই অথবা নিরপরাধ বাবাকে ধরে এনে চালান দিত তাহলে আপনার কেমন লাগতো। একটু ভেবে দেখুন। আর যখন সাংবাদিকরা একটি নিরপরাধ ছেলেকে উদ্ধারের জন্য কলম ধরল তখন সাংবাদিকের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন। ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দিলেন নিজে অপরাধ করার পর কোন প্রকার অনুশোচনা নেই বরং আরো একটি অপরাধ করার মানসিকতা জাগ্রত হয়। কি করে এমন হয়, একটু বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন। আপনি কি মনে করেন অন্যায় ভাবে কোন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে তারা চুপ হয়ে বসে থাকবে। অবশ্যই তারা আপনার বিরুদ্ধে আইনি ভাবে লড়বে এবং আন্দোলন চালিয়ে যাবে। দেশী বিদেশী মিড়িয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হবে। আমরা চাই শান্তি । ভাল কাজ করলে সবসময় সাংবাদিক সহ সকল সুশীল মহলের সহযোগিতা পাবেন এদিকে ৩ অক্টোবর ওসি কর্মকান্ড সম্পর্কে দৈনিক কালের কন্ঠে আরো একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেখানেও উল্লেখ করা হয় জোরারগনজের নিরীহ সিএনজি চালক জসিমকে বিনা করণে মিথ্যা মামলা দিয়ে চালান দেয়া হয়। এতেই প্রমাণ হয় ওসি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে নিরীহ জনগনের উপর ব্যাবিচার করছে। আমরা চাই, নিরীহ আরিফ ও জসিমকে হয়রানির বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন উর্ধতন কতৃপক্ষ।
জাতীয় দৈনিক গুলোতে প্রকাশিত হয় নিরীহ ছাত্র আরিফকে ধরে জেল হাজতে চালান দেয়া হয়েছে। কেন তিনি এ কাজ করলেন। এ প্রশ্ন এখন সবার মুখে। এটি কি ওসির অদক্ষতা, ক্ষমতার অপব্যবহার, নাকি ওসির সোর্স এর ভুল ইনফরমেশন। যদি ওসির অদক্ষতা হয় তাহলে তার শাস্তি হওয়া উচিত আর যদি সোর্স এর ইনফরমেশন ভুল হয় তাহলে সোর্স এর বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নিয়েছেন তা দেখার বিষয়।৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আরিফকে ঘুম থেকে উঠিয়ে ধরে থানায় নিয়ে আসে। কি অপরাধে তাকে থানায় নিয়ে আসে তা আরিফ জানেনা। ভয়ে পুলিশকে জিজ্ঞাসা করতেও পারেনি। কারণ আরিফের অতীতে এ সব বিষয়ে তেমন কোন অভিজ্ঞতা ছিল না। সহজ, সরল প্রকৃতির ছেলে আরিফ। পর দিন সকালে এলাকার লোকজন জানতে পারে পুলিশ আরিফকে ধরে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল কিন্ত কেউ সাহস করে থানায় আসতে পারেনি। আরিফের পরিবারের
লোকজন স্থানীয় চেয়ারম্যান জাফর আহাম্মদের কাছে ছুটে যায়। চেয়ারম্যান থানায় এসে ওসির সাথে দেখা করেন। চেয়ারম্যান আরিফের কথা জিজ্ঞেস করতেই ওসি বললেন ওকে(আরিফকে)চালান দেয়া হবে। সোজা চেয়ারম্যান ওসির রুম থেকে বের হয়ে গেলেন। এমন ভাবে ওসি কথা বললেন মনে হল এটি কোন ঘটনাই নয়। কিসের দাম্ভিকতা নিয়ে, কোন খুটির জোরে ওসি এমন করলেন তা বোধগম্য নয়। একজন জনপ্রতিনিধির সাথে খোলামেলা ভাবে বিষয়টি আলোচনা করতে পারতেন ওসি। আপনি ভুলে যাবেন না জনগনের কর এর টাকায় আপনার বেতন হয়। সংবাদে আরো প্রকাশিত হয় এস আই নাজির আরিফকে ধরে আনার ব্যপারে আপনাকে (ওসি) ছেলেটি নীরিহ বলে অবহিত করেছিল। কিন্ত সেই এস আই এর কথা কর্ণপাত না করে আরিফকে কোর্টে চালান দেয়া হল। জেনে শুনে এমন কাজ কি করে করলেন। যদি অন্য কোন থানার ওসি আপনার ভাই অথবা নিরপরাধ বাবাকে ধরে এনে চালান দিত তাহলে আপনার কেমন লাগতো। একটু ভেবে দেখুন। আর যখন সাংবাদিকরা একটি নিরপরাধ ছেলেকে উদ্ধারের জন্য কলম ধরল তখন সাংবাদিকের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলেন। ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দিলেন নিজে অপরাধ করার পর কোন প্রকার অনুশোচনা নেই বরং আরো একটি অপরাধ করার মানসিকতা জাগ্রত হয়। কি করে এমন হয়, একটু বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন। আপনি কি মনে করেন অন্যায় ভাবে কোন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে তারা চুপ হয়ে বসে থাকবে। অবশ্যই তারা আপনার বিরুদ্ধে আইনি ভাবে লড়বে এবং আন্দোলন চালিয়ে যাবে। দেশী বিদেশী মিড়িয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হবে। আমরা চাই শান্তি । ভাল কাজ করলে সবসময় সাংবাদিক সহ সকল সুশীল মহলের সহযোগিতা পাবেন এদিকে ৩ অক্টোবর ওসি কর্মকান্ড সম্পর্কে দৈনিক কালের কন্ঠে আরো একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেখানেও উল্লেখ করা হয় জোরারগনজের নিরীহ সিএনজি চালক জসিমকে বিনা করণে মিথ্যা মামলা দিয়ে চালান দেয়া হয়। এতেই প্রমাণ হয় ওসি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে নিরীহ জনগনের উপর ব্যাবিচার করছে। আমরা চাই, নিরীহ আরিফ ও জসিমকে হয়রানির বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন উর্ধতন কতৃপক্ষ।
চার জেলার মধ্যে বারইয়াহাটের ছালেহ ইলেকট্রিক ৫ম
চলমান রিপোর্ট
উত্তর চট্টগ্রাম,ফেনী,কুমিল্লা,নোওয়াখালীর মধ্যে মেসার্স ছালেহ ইলেকট্টিক ষ্টোর অন্বেষা ট্রেডিং এর ২০১১
সেরা বিক্রতার মধ্যে ৫ম স্থান অর্জন করেছে। গত ১৪ অক্টোবর কুমিল্লার একটি কমিনিটি সেন্টারে উক্ত পুরুষ্কার বিতরণ করা হয়। এতে চার জেলার প্রায় হাজার ব্যবসায়ী উপস্থিত ছিল। ছালেহ ইলেট্রিক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন সুলভ মূল্যে পন্য সামগ্রী বিক্রয়ের জন্য একটি মফস্বল এলাকার ব্যবসায়ী হয়েও চার জেলার মধ্যে ছালেহ ইলেকট্রিক ৫ম স্থান অর্জন করে। এই গৌরব অর্জনে ছালেহ ইলেকট্রিক এর সকল ক্রেতা সাধরণ সহ সবাইকে অভিনন্দ জানান ছালাউদ্দিন মোর্শেদ।
উত্তর চট্টগ্রাম,ফেনী,কুমিল্লা,নোওয়াখালীর মধ্যে মেসার্স ছালেহ ইলেকট্টিক ষ্টোর অন্বেষা ট্রেডিং এর ২০১১
সেরা বিক্রতার মধ্যে ৫ম স্থান অর্জন করেছে। গত ১৪ অক্টোবর কুমিল্লার একটি কমিনিটি সেন্টারে উক্ত পুরুষ্কার বিতরণ করা হয়। এতে চার জেলার প্রায় হাজার ব্যবসায়ী উপস্থিত ছিল। ছালেহ ইলেট্রিক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন সুলভ মূল্যে পন্য সামগ্রী বিক্রয়ের জন্য একটি মফস্বল এলাকার ব্যবসায়ী হয়েও চার জেলার মধ্যে ছালেহ ইলেকট্রিক ৫ম স্থান অর্জন করে। এই গৌরব অর্জনে ছালেহ ইলেকট্রিক এর সকল ক্রেতা সাধরণ সহ সবাইকে অভিনন্দ জানান ছালাউদ্দিন মোর্শেদ।
আলোকিত রামগড়
----------------------------
নিরাপত্তা ঝুকিতে ২ লাখ মানুষ
মিরসরাই ট্রাজেডি
এবার হার মানল নয়ন শীল
মুহাম্মদ ইউসুফ
আবুতোরাব উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর আহত ছাত্র নয়ন চন্দ্র শীল প্রাণপন লড়াই করেও শেষ চলে গেল না ফেরার দেশে। গত ১১ জুলাই স্বরণ কালের ভয়াবহ মিরসরাইয়ের মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হওয়ার চার মাস ১৪ দিন পর গত বৃহস্পতিবার(২৪নভেম্বর) রাত প্রায় ১০ টায় ঢাকা এ্যাপেলো হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। নয়ন শীলের মৃত্যুতে দূর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৪৫ গিয়ে
দাঁড়িয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর সকালে নয়নের লাশ ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি পৌঁছলে এক হৃদয়
বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান মো. গিয়াস উদ্দিন জানান,
দুর্ঘটনার কিছুদিন পর নয়নের দুই চোখ নষ্ট হয়ে যায়। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে চোখের চিকিৎসার জন্য তাকে ভারত নিয়ে যাওয়ার
ব্যবস্থা চুড়ান্ত করা হয়েছিল। শারীরিক ভাবে সুস্থ করে তুলতে নয়নকে চারবার অস্ত্রপাচার করা
হয়েছিল। শুক্রবার দুপুর ১টায় পারিবারিক শশ্মানে নয়ন শীলের শেষকৃত্যানুষ্ঠান
সম্পন্ন হয়। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে উপজেলা চেয়ারম্যান মো.গিয়াস উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান ফেরদৌস হোসেন, মায়ানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির নিজামী এলাকার সর্বস্তরের মানুষ অংশ
নেয়।
আবুতোরাব উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর আহত ছাত্র নয়ন চন্দ্র শীল প্রাণপন লড়াই করেও শেষ চলে গেল না ফেরার দেশে। গত ১১ জুলাই স্বরণ কালের ভয়াবহ মিরসরাইয়ের মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হওয়ার চার মাস ১৪ দিন পর গত বৃহস্পতিবার(২৪নভেম্বর) রাত প্রায় ১০ টায় ঢাকা এ্যাপেলো হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। নয়ন শীলের মৃত্যুতে দূর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৪৫ গিয়ে
দাঁড়িয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর সকালে নয়নের লাশ ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি পৌঁছলে এক হৃদয়
বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান মো. গিয়াস উদ্দিন জানান,
দুর্ঘটনার কিছুদিন পর নয়নের দুই চোখ নষ্ট হয়ে যায়। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলে চোখের চিকিৎসার জন্য তাকে ভারত নিয়ে যাওয়ার
ব্যবস্থা চুড়ান্ত করা হয়েছিল। শারীরিক ভাবে সুস্থ করে তুলতে নয়নকে চারবার অস্ত্রপাচার করা
হয়েছিল। শুক্রবার দুপুর ১টায় পারিবারিক শশ্মানে নয়ন শীলের শেষকৃত্যানুষ্ঠান
সম্পন্ন হয়। শেষকৃত্যানুষ্ঠানে উপজেলা চেয়ারম্যান মো.গিয়াস উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান ফেরদৌস হোসেন, মায়ানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির নিজামী এলাকার সর্বস্তরের মানুষ অংশ
নেয়।
সিএনজি চালক
শিবলুর সততা
এম মাঈন উদ্দিন,
প্রতিদিন সকালে ভাড়ায় চালিত সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন
শিবলু। সারা দিন যা আয় করেন তা থেকে মালিক ও গ্যাস বাবদ খরচ ছাড়া বাকি ২০০-২৫০ টাকা পায় সে। তাতেই সে খুশি। কারণ সে টাকায় চলে যায় তার সংসার। সামান্য অটোরিক্সা চালক হলেও অসাধারণ সসতার পরিচয় দিয়েছে মো,এয়াছিন শিবলু নামে ২২ বছরের এই টগবগে যুবক। সমাজে এখনো অনেক মানুষ রয়েছে যারা বিত্ত্বশালী না হলেও তাদের মধ্যে নেই
কোন লোভ লালসা। তেমনই এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করল চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ১৫ নম্বর ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের দনি ওয়াহেদপুর এলাকার নুরুল আবছারের ছেলে শিবলু। গত ১৪ নভেম্বর সীতাকুন্ড উপজেলার নুনাছরা এলাকা থেকে মিরসরাইয়ের বাদামতলী এলাকায় যাওয়ার জন্য কুয়েত প্রবাসী এক দম্পতি তার (শিবলু) সিএনজিতে উঠে। শিবলু তাদের বাড়ি পৌছে দিয়ে বড়তাকিয়া আসার পর দেখে তার সিএনজির পেছনে
একটি ব্রিকপিস রয়েছে। সে দ্রুত ওই বাড়িতে ছুটে গিয়ে তাদের হাতে ব্রিকপিসটি তুলে
দেয়। ব্রিকপিসে ৬ ভরি স্বর্ণালংকার ও কাপড় ছিল। ব্রিপকেস পেয়ে মহাখুশি ওই দম্পতি।
এ বিষয়ে শিবলু জানায়, আমি তাদের সিএনজি থেকে নামিয়ে দিয়ে বড়তাকিয়া আসার পর দেখলাম একটি
ব্রিপকেস সিএনজির পেছনে রয়েছে। আমি ভাবলাম ব্রিপকেসটি তাদের হবে। কারণ তাদের নামিয়ে দেযার পর আর কোন যাত্রী সিএনজিতে উঠেনি। তাই তাড়াতাড়ি ছুটে গিয়ে তাদের ব্রিকপিসটি তাদের হাতে তুলে
দিই। তাদের সম্পদ তাদের হাতে তুলে দিতে পেরে আমার কাছে লাগে।
প্রতিদিন সকালে ভাড়ায় চালিত সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন
শিবলু। সারা দিন যা আয় করেন তা থেকে মালিক ও গ্যাস বাবদ খরচ ছাড়া বাকি ২০০-২৫০ টাকা পায় সে। তাতেই সে খুশি। কারণ সে টাকায় চলে যায় তার সংসার। সামান্য অটোরিক্সা চালক হলেও অসাধারণ সসতার পরিচয় দিয়েছে মো,এয়াছিন শিবলু নামে ২২ বছরের এই টগবগে যুবক। সমাজে এখনো অনেক মানুষ রয়েছে যারা বিত্ত্বশালী না হলেও তাদের মধ্যে নেই
কোন লোভ লালসা। তেমনই এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করল চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ১৫ নম্বর ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের দনি ওয়াহেদপুর এলাকার নুরুল আবছারের ছেলে শিবলু। গত ১৪ নভেম্বর সীতাকুন্ড উপজেলার নুনাছরা এলাকা থেকে মিরসরাইয়ের বাদামতলী এলাকায় যাওয়ার জন্য কুয়েত প্রবাসী এক দম্পতি তার (শিবলু) সিএনজিতে উঠে। শিবলু তাদের বাড়ি পৌছে দিয়ে বড়তাকিয়া আসার পর দেখে তার সিএনজির পেছনে
একটি ব্রিকপিস রয়েছে। সে দ্রুত ওই বাড়িতে ছুটে গিয়ে তাদের হাতে ব্রিকপিসটি তুলে
দেয়। ব্রিকপিসে ৬ ভরি স্বর্ণালংকার ও কাপড় ছিল। ব্রিপকেস পেয়ে মহাখুশি ওই দম্পতি।
এ বিষয়ে শিবলু জানায়, আমি তাদের সিএনজি থেকে নামিয়ে দিয়ে বড়তাকিয়া আসার পর দেখলাম একটি
ব্রিপকেস সিএনজির পেছনে রয়েছে। আমি ভাবলাম ব্রিপকেসটি তাদের হবে। কারণ তাদের নামিয়ে দেযার পর আর কোন যাত্রী সিএনজিতে উঠেনি। তাই তাড়াতাড়ি ছুটে গিয়ে তাদের ব্রিকপিসটি তাদের হাতে তুলে
দিই। তাদের সম্পদ তাদের হাতে তুলে দিতে পেরে আমার কাছে লাগে।
দীর্ঘ এক যুগে ও বারইয়ারহাট পৌর সভার স্থায়ী ভবন হয়নি
রাজু কুমার দে ,
উত্তর চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে খ্যাত বারইয়ারহাট পৌরসভার দীর্ঘ এক যুগেও নিজস্ব ভবন হয়নি। ফলে প্রতিবছর পৌর কর্তৃপক্ষকে প্রায় ২ লক্ষ টাকা ভাড়া গুণতে হচ্ছে । তবে এখন জমি কিনে ভবন করা অনেকটা কঠিন হয়ে পড়েছে। বারইয়াহাট পৌর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে,
২০০০ সালে স্থাপিত হয়েছিল বারইয়ারহাট পৌরসভা। গত কয়েক মাস আগে পৌর সভাটি প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ন হয়েছে। বর্তমানে উক্ত পৌরসভায় ছোট বড় প্রায় দেড় হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিবছর বিভিন্ন খাত থেকে প্রায় কয়েক কোটি টাকা কর আদায় হয়ে থাকে। এছাড়া ১টি কলেজ, ৩টি উচ্চ বিদ্যালয় , ৩টি মাদ্রাসা, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৬টি কিন্ডার গার্টেন, ১টি অস্থায়ী ডাকঘর,১টি বিদ্যুৎ অফিস, ১টি বন গবেষণা কেন্দ্র, সরকারি বেসরকারি ৬টি ব্যাংক, ৫টি বীমা প্রতিষ্ঠান, ১১ টি মসজিদ ও ৬টি মন্দির ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিদিন শত শত মানুষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পৌর কার্যালয়ে যান। কিন্তু নিজস্ব ভবন না থাকায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে পৌরবাসী। বর্তমানে যে ভবনে পৌরসভার কাজ করা হচ্ছে সে ভবনটি মাসিক ১৬ হাজার টাকায় ভাড়া করা। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বারইয়ারহাট পৌর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, নিজস্ব ভবন না থাকায় সময়মতো দাপ্তরিক কাজ শেষ করা যায় না। উক্ত পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জয়নাল আবেদীন রানা বলেন, আগের মেয়র চাইলে একটি পৌর ভবন নির্মাণ করতে পারতেন। কারণ তখন জমির দাম অনেক কম ছিল । তাছাড়া ১১ বছরে ভাড়া হিসেবে যে টাকা খরচ করা হয়েছে সেই টাকা দিয়ে কয়েকটি
ভবন করা যেত। তিনি আরো বলেন,এখন পৌরবাসীর একটাই দাবী বারইয়ারহাট পৌরসভার স্থায়ী ভবন। এ ব্যাপারে বারইয়ারহাট পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমি স্থায়ী ভবন নিমার্ণের জন্য চেষ্ঠা করছি। একাধিক কাউন্সিলকে ভবনের জন্য জমি খুঁজতে বলা হয়েছে।
উত্তর চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে খ্যাত বারইয়ারহাট পৌরসভার দীর্ঘ এক যুগেও নিজস্ব ভবন হয়নি। ফলে প্রতিবছর পৌর কর্তৃপক্ষকে প্রায় ২ লক্ষ টাকা ভাড়া গুণতে হচ্ছে । তবে এখন জমি কিনে ভবন করা অনেকটা কঠিন হয়ে পড়েছে। বারইয়াহাট পৌর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে,
২০০০ সালে স্থাপিত হয়েছিল বারইয়ারহাট পৌরসভা। গত কয়েক মাস আগে পৌর সভাটি প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ন হয়েছে। বর্তমানে উক্ত পৌরসভায় ছোট বড় প্রায় দেড় হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। প্রতিবছর বিভিন্ন খাত থেকে প্রায় কয়েক কোটি টাকা কর আদায় হয়ে থাকে। এছাড়া ১টি কলেজ, ৩টি উচ্চ বিদ্যালয় , ৩টি মাদ্রাসা, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৬টি কিন্ডার গার্টেন, ১টি অস্থায়ী ডাকঘর,১টি বিদ্যুৎ অফিস, ১টি বন গবেষণা কেন্দ্র, সরকারি বেসরকারি ৬টি ব্যাংক, ৫টি বীমা প্রতিষ্ঠান, ১১ টি মসজিদ ও ৬টি মন্দির ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিদিন শত শত মানুষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পৌর কার্যালয়ে যান। কিন্তু নিজস্ব ভবন না থাকায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছে পৌরবাসী। বর্তমানে যে ভবনে পৌরসভার কাজ করা হচ্ছে সে ভবনটি মাসিক ১৬ হাজার টাকায় ভাড়া করা। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বারইয়ারহাট পৌর কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, নিজস্ব ভবন না থাকায় সময়মতো দাপ্তরিক কাজ শেষ করা যায় না। উক্ত পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জয়নাল আবেদীন রানা বলেন, আগের মেয়র চাইলে একটি পৌর ভবন নির্মাণ করতে পারতেন। কারণ তখন জমির দাম অনেক কম ছিল । তাছাড়া ১১ বছরে ভাড়া হিসেবে যে টাকা খরচ করা হয়েছে সেই টাকা দিয়ে কয়েকটি
ভবন করা যেত। তিনি আরো বলেন,এখন পৌরবাসীর একটাই দাবী বারইয়ারহাট পৌরসভার স্থায়ী ভবন। এ ব্যাপারে বারইয়ারহাট পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমি স্থায়ী ভবন নিমার্ণের জন্য চেষ্ঠা করছি। একাধিক কাউন্সিলকে ভবনের জন্য জমি খুঁজতে বলা হয়েছে।
মিরসরাই রিপোর্টার্স ইউনিটি নেতৃবৃন্দকে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের অভিনন্দন
মিরসরাই রিপোর্টার্স ইউনিটির নির্বাচিত সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন চৌধুরী এবং
সাধারণ সম্পাদক এম মাঈন উদ্দিনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেনী পেশার
মানুষ। গত ১৪ নভেম্বর কাউন্সিলের
মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ নির্বাচিত হওয়ার পর তাদের অভিনন্দন জানানো
হচ্ছে। সোমবার সন্ধ্যায় রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যলয়ের ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে
আসেন যুবদল নেতা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন ও শাহাদাত হোসেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাসিক চলমান মিরসরাই সম্পাদক
মোহাম্মদ মনজুরুল হক। এর পর অভিনন্দন জানান বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক প্রতিরা
বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) জেড় এ খান, মিরসরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফেরদৌস হোসেন আরিফ,
জাসাসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাধারণ সম্পাদক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল আউয়াল চৌধুরী,উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন,
ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সেলিম, মিরসরাই প্রেস কাবের যুগ্ন সম্পাদক ও মিরসরাই জার্নলিষ্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সভাপতি নুরুল আলম, সমধারা সম্পাদক ছালেক নাছির উদ্দিন, মিরসরাই কন্ঠের সম্পাদক মোহাম্মদ শামছুদ্দিন,মিরসরাই সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান পলাশ,সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল ইসলাম রিয়াজ, কারেরহাট ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদএনায়েত হোসেন নয়ন, কবি মাহমুৃদ নজরুল, ছাত্রলীগ নেতা জয় রায়, সমাজ উন্নয়ন সংগঠন শতাব্দি সংঘ। মিরসরাই রিপোর্টার্স ইউনিটির নির্বাচিত কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে তারা বলেন, মিরসরাইয়ের মাটি ও মানুষের উন্নয়নে সাংবাদিকরা সদা সচেষ্ট
ছিল। ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য অনুরোধ জানান।
সাধারণ সম্পাদক এম মাঈন উদ্দিনকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেনী পেশার
মানুষ। গত ১৪ নভেম্বর কাউন্সিলের
মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারণ নির্বাচিত হওয়ার পর তাদের অভিনন্দন জানানো
হচ্ছে। সোমবার সন্ধ্যায় রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যলয়ের ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে
আসেন যুবদল নেতা মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন ও শাহাদাত হোসেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাসিক চলমান মিরসরাই সম্পাদক
মোহাম্মদ মনজুরুল হক। এর পর অভিনন্দন জানান বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক প্রতিরা
বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) জেড় এ খান, মিরসরাই উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফেরদৌস হোসেন আরিফ,
জাসাসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাধারণ সম্পাদক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল আউয়াল চৌধুরী,উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন,
ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন সেলিম, মিরসরাই প্রেস কাবের যুগ্ন সম্পাদক ও মিরসরাই জার্নলিষ্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সভাপতি নুরুল আলম, সমধারা সম্পাদক ছালেক নাছির উদ্দিন, মিরসরাই কন্ঠের সম্পাদক মোহাম্মদ শামছুদ্দিন,মিরসরাই সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান পলাশ,সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল ইসলাম রিয়াজ, কারেরহাট ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদএনায়েত হোসেন নয়ন, কবি মাহমুৃদ নজরুল, ছাত্রলীগ নেতা জয় রায়, সমাজ উন্নয়ন সংগঠন শতাব্দি সংঘ। মিরসরাই রিপোর্টার্স ইউনিটির নির্বাচিত কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানিয়ে তারা বলেন, মিরসরাইয়ের মাটি ও মানুষের উন্নয়নে সাংবাদিকরা সদা সচেষ্ট
ছিল। ভবিষ্যতে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য অনুরোধ জানান।
আলোকিত সীতাকুন্ড
----------------------------
দুই মাথার বাছুর!
শেখ সালাউদ্দীন, সীতাকুণ্ড
সীতাকুণ্ডে বাঁশবাড়িয়া এলাকার গোরাঙ্গ দাশের বাড়িতে একটি গাভী জন্ম দিয়েছে দুই মাথা বিশিষ্ট বাছুর। খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে চারদিক থেকে উৎসুক জনতা গাভীর বাছুরটিকে এক
নজর দেখতে দলে দলে মানুষ ছুটে আসছে। গত ১৮ নভেম্বর শুক্রবার সকাল ৮টার সময় উপজেলার বাঁশবাড়িয়া গোরাঙ্গ দাসের
বাড়িতে এই বাছুরটির জম্ম হয়। এলাকা সূত্রে জানা যায়,
সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া এলাকার দণি বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা গোরাঙ্গ দাসের একটি গাভী শুক্রবার সকাল ৮টায় এই বাছুরটি জম্ম দেয়। সরেজমিনে ওই এলাকায় ঘটনাস্থলে যাওয়া হলে গৌরাঙ্গ দাশের পুত্র বিটু দাস জানালেন, বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে গাভিটি প্রসব যন্ত্রনায় ছটপট করতে থাকে। তারপর দীর্ঘ ৬ ঘন্টা পর একাধিক প্রাণী চিকিৎসকের জোর চেষ্টায় কালো রংয়ের দুই মাথা বিশিষ্ট বাচুরটি ভূমিষ্ট হয়। এক মাথায় যা কিছু থাকার কথা রয়েছে তা দুই মথায় দেখা গেছে । উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন ডাঃ হারুনুর রশিদ জানান, এই ধরনের ঘটনা দেখা যায়না। তবে এরা দুই তিন বেচে থাকার পর তার পর মারা যায়। তার পরও আমরা বা”ুরটিকে বাচানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
সীতাকুন্ডের আরও খবর______________
সরকারী উদ্যোগে হিন্দু সম্প্রদায়ের
ধর্মীয় স্থানগুলো উন্নয়ন করা হবে
_____________________
সীতাকুণ্ডে রেডিও সাগর
গিরি পরিক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু
------------------------------------
সিসিসি চালু হয়নি আড়াই বছরেও
------------------------------------
সীতাকুণ্ড ছাত্রলীগ পৌরসভার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
------------------------------------
সীতাকুণ্ড এ.আর মেমোরিয়াল উচ্চবিদ্যালয়ে অবিভাবক সমাবেশ
------------------------------------
শেখ সালাউদ্দীন, সীতাকুণ্ড
সীতাকুণ্ডে বাঁশবাড়িয়া এলাকার গোরাঙ্গ দাশের বাড়িতে একটি গাভী জন্ম দিয়েছে দুই মাথা বিশিষ্ট বাছুর। খবরটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে চারদিক থেকে উৎসুক জনতা গাভীর বাছুরটিকে এক
নজর দেখতে দলে দলে মানুষ ছুটে আসছে। গত ১৮ নভেম্বর শুক্রবার সকাল ৮টার সময় উপজেলার বাঁশবাড়িয়া গোরাঙ্গ দাসের
বাড়িতে এই বাছুরটির জম্ম হয়। এলাকা সূত্রে জানা যায়,
সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া এলাকার দণি বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা গোরাঙ্গ দাসের একটি গাভী শুক্রবার সকাল ৮টায় এই বাছুরটি জম্ম দেয়। সরেজমিনে ওই এলাকায় ঘটনাস্থলে যাওয়া হলে গৌরাঙ্গ দাশের পুত্র বিটু দাস জানালেন, বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে গাভিটি প্রসব যন্ত্রনায় ছটপট করতে থাকে। তারপর দীর্ঘ ৬ ঘন্টা পর একাধিক প্রাণী চিকিৎসকের জোর চেষ্টায় কালো রংয়ের দুই মাথা বিশিষ্ট বাচুরটি ভূমিষ্ট হয়। এক মাথায় যা কিছু থাকার কথা রয়েছে তা দুই মথায় দেখা গেছে । উপজেলা ভেটেরিনারি সার্জন ডাঃ হারুনুর রশিদ জানান, এই ধরনের ঘটনা দেখা যায়না। তবে এরা দুই তিন বেচে থাকার পর তার পর মারা যায়। তার পরও আমরা বা”ুরটিকে বাচানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
সীতাকুন্ডের আরও খবর______________
সরকারী উদ্যোগে হিন্দু সম্প্রদায়ের
ধর্মীয় স্থানগুলো উন্নয়ন করা হবে
_____________________
সীতাকুণ্ডে রেডিও সাগর
গিরি পরিক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু
------------------------------------
সিসিসি চালু হয়নি আড়াই বছরেও
------------------------------------
সীতাকুণ্ড ছাত্রলীগ পৌরসভার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
------------------------------------
সীতাকুণ্ড এ.আর মেমোরিয়াল উচ্চবিদ্যালয়ে অবিভাবক সমাবেশ
------------------------------------
সম্পাদক-মোহাম্মদ মনজুরুল হক কর্তৃক তিথি প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং ঢাকা থেকে মুদ্রিত ও মিরসরাই থেকে প্রকাশিত।
সম্পাকদকীয় কার্যালয় -এম এ বশর মার্কেট,সোনালী ব্যাংক ভবন (২য় তলা ) মিরসরাই,চট্টগ্রাম।০১৮১৯-৫৪০৬৫৫,০১৮১৯-১৭৪৮৪৯,ফ্যাক্স-০৩০২৪৫৬০৭৬
[email protected] copy right-chalaman2005-2011
সম্পাকদকীয় কার্যালয় -এম এ বশর মার্কেট,সোনালী ব্যাংক ভবন (২য় তলা ) মিরসরাই,চট্টগ্রাম।০১৮১৯-৫৪০৬৫৫,০১৮১৯-১৭৪৮৪৯,ফ্যাক্স-০৩০২৪৫৬০৭৬
[email protected] copy right-chalaman2005-2011