সরকারী উদ্যোগে হিন্দু সম্প্রদায়ের
ধর্মীয় স্থানগুলো উন্নয়ন করা হবে
জি,এম কাদের,
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি
হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্থানগুলো সরকারী উদ্যোগে উন্নয়ন করা
হবে। যার যার ধর্ম তার কাছে সব চেয়ে বেশি উত্তম। তাই পৃথিবীর মানুষ নিজ নিজ ধর্মকে বিশ্বাষ করে তাদের নিজ নিজ ধর্মের সব কম কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সীতাকুণ্ডে চন্দ্রনাথ ধামে অবস্থিত শঙ্কর মঠ ও মিশনে অনুষ্ঠিতচার্যপাদ পরমহংস শ্রীশ্রীমৎ স্বামী স্বরূপানন্দ গিরি মহারাজের ১৪০ তম ও যোগাচার্য পরমহংস শ্রীশ্রীমৎ স্বামী জ্যোতিশ্বরানন্দ গিরি মহারাজের ১০৩ তম শুভ আবির্ভাব উৎসব
এবং অখণ্ড গীতাপাঠের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন উপলে আলোচনা সভায় বেসামরিক
বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী ও অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জি,এম কাদের বক্তব্যে এই কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন,সীতাকুণ্ডে পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনা থাকলে এবং স্পট গুলোতে মানুষের অধিক পদচারনা দেখা গেলে তাহলে এখানে একটি
সুন্দর পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে। তা ছাড়া আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলার যা কিছু করার প্রয়োজন আমি তা করবো। শঙ্কর মঠ ও মিশনে অধ্য শ্রীশ্রীমৎ স্বামী তপনানন্দ গিরি মহারাজের সভাপতিত্বে উক্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক তড়িৎ কুমার ভট্টাচার্য। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উদ্যাপন কমিটির সম্পাদক প্রফেসর কেশব কুমার চৌধুরী। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া, পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়েক (অব) সফিউল আলম,
চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির আহবায়ক এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ সোলায়মান আলম শেঠ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ শ্রী তপন কুমার চক্রবর্তী,
উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার মোঃ নজরুল ইসলাম,সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মুক্তিযোদ্ধা নুর মোহাম্মদ। শঙ্কর মঠ ও মিশনের শ্রীমৎ স্বামী সজলানন্দ গিরি মহারাজের পরিচালনায়
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক জাহেদ চৌধুরী ফারুক, সীতাকুণ্ড প্রেস কাব সভাপতি এম হেদায়েত, সাধারণ সম্পাদক কাইয়ুম চৌধুরী, সাংবাদিক সৌমিত্র চক্রবর্তী, শেখ সালাউদ্দীন,তালুকদার নির্দেশ বড়–য়া, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সহ আরো অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। গত ১৬ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ দিন ব্যাপী এই ধর্মীয় উৎসব শঙ্ক মঠ ও মিশনে অনুষ্ঠিত হয়।
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি
হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্থানগুলো সরকারী উদ্যোগে উন্নয়ন করা
হবে। যার যার ধর্ম তার কাছে সব চেয়ে বেশি উত্তম। তাই পৃথিবীর মানুষ নিজ নিজ ধর্মকে বিশ্বাষ করে তাদের নিজ নিজ ধর্মের সব কম কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সীতাকুণ্ডে চন্দ্রনাথ ধামে অবস্থিত শঙ্কর মঠ ও মিশনে অনুষ্ঠিতচার্যপাদ পরমহংস শ্রীশ্রীমৎ স্বামী স্বরূপানন্দ গিরি মহারাজের ১৪০ তম ও যোগাচার্য পরমহংস শ্রীশ্রীমৎ স্বামী জ্যোতিশ্বরানন্দ গিরি মহারাজের ১০৩ তম শুভ আবির্ভাব উৎসব
এবং অখণ্ড গীতাপাঠের ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন উপলে আলোচনা সভায় বেসামরিক
বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী ও অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জি,এম কাদের বক্তব্যে এই কথাগুলো বলেন। তিনি আরো বলেন,সীতাকুণ্ডে পর্যটনের বিপুল সম্ভাবনা থাকলে এবং স্পট গুলোতে মানুষের অধিক পদচারনা দেখা গেলে তাহলে এখানে একটি
সুন্দর পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে। তা ছাড়া আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগে পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলার যা কিছু করার প্রয়োজন আমি তা করবো। শঙ্কর মঠ ও মিশনে অধ্য শ্রীশ্রীমৎ স্বামী তপনানন্দ গিরি মহারাজের সভাপতিত্বে উক্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক তড়িৎ কুমার ভট্টাচার্য। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উদ্যাপন কমিটির সম্পাদক প্রফেসর কেশব কুমার চৌধুরী। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া, পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়েক (অব) সফিউল আলম,
চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির আহবায়ক এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ সোলায়মান আলম শেঠ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ শ্রী তপন কুমার চক্রবর্তী,
উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার মোঃ নজরুল ইসলাম,সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মুক্তিযোদ্ধা নুর মোহাম্মদ। শঙ্কর মঠ ও মিশনের শ্রীমৎ স্বামী সজলানন্দ গিরি মহারাজের পরিচালনায়
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক জাহেদ চৌধুরী ফারুক, সীতাকুণ্ড প্রেস কাব সভাপতি এম হেদায়েত, সাধারণ সম্পাদক কাইয়ুম চৌধুরী, সাংবাদিক সৌমিত্র চক্রবর্তী, শেখ সালাউদ্দীন,তালুকদার নির্দেশ বড়–য়া, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সহ আরো অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। গত ১৬ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ দিন ব্যাপী এই ধর্মীয় উৎসব শঙ্ক মঠ ও মিশনে অনুষ্ঠিত হয়।
পড়ৃন
লিখুন
বিজ্ঞাপন দিন
চলমান
chalaman mirsarai
সীতাকুণ্ডে ৭ দিন ব্যাপী
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়
মেলা
সীতাকুন্ড প্রতিনিধি
সীতাকুণ্ডে আগামী ২৫ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ৭ দিন ব্যাপী সীতাকুন্ড স্কুল মাঠে
উদযাপিত হবে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা। এ উপলে এক প্রস্তুতি সভা সম্প্রতি সীতাকুণ্ড উপজেলা সম্মেলন কে অনুষ্ঠিত
হয়েছে। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার ওয়ারেন্ট অফিসার (অব) আবুল মুনছুরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রনালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম আবুল কাশেম এমপি। উক্ত অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লা আল বাকের
ভূঁইয়া। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র মুক্তিযোদ্ধা নায়েক (অবঃ) শফিউল আলম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নজরুল ইসলাম, উপজেলার সকল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিবর্গ। গতবারের মত এবারও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লা আল বাকের ভূঁইয়াকে চেয়ারম্যান করে একটি পরিচালনা কমিটি গঠনের
সিদ্ধান্ত করা হয়েছে। এই দিকে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আলিমউল্লাহ চৌধুরী
জানালেন, সীতাকুণ্ডে প্রতিবারের মত এবারও
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে এবং উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মেলাটি আগামী ২৫
তারিখ থেকে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৭দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে।
সীতাকুণ্ডে আগামী ২৫ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ৭ দিন ব্যাপী সীতাকুন্ড স্কুল মাঠে
উদযাপিত হবে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা। এ উপলে এক প্রস্তুতি সভা সম্প্রতি সীতাকুণ্ড উপজেলা সম্মেলন কে অনুষ্ঠিত
হয়েছে। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার ওয়ারেন্ট অফিসার (অব) আবুল মুনছুরের পরিচালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রনালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম আবুল কাশেম এমপি। উক্ত অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লা আল বাকের
ভূঁইয়া। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন পৌর মেয়র মুক্তিযোদ্ধা নায়েক (অবঃ) শফিউল আলম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ নজরুল ইসলাম, উপজেলার সকল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যক্তিবর্গ। গতবারের মত এবারও উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লা আল বাকের ভূঁইয়াকে চেয়ারম্যান করে একটি পরিচালনা কমিটি গঠনের
সিদ্ধান্ত করা হয়েছে। এই দিকে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আলিমউল্লাহ চৌধুরী
জানালেন, সীতাকুণ্ডে প্রতিবারের মত এবারও
মুক্তিযোদ্ধা সংসদের উদ্যোগে এবং উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মেলাটি আগামী ২৫
তারিখ থেকে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৭দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে।
সীতাকুণ্ড ছাত্রলীগ পৌরসভার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সীতাকুণ্ড
পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলে সম্প্রতি
পৌরসদর দত্তবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক জাহেদ
চৌধুরী ফারুক। অনুষ্ঠান উদ্বোধক ছিলেন সীতাকুণ্ড পৌরসভা ছাত্রলীগের সভাপতি সাহাব
উদ্দিন। এতে প্রধান আলোচক ছিলেন ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সফিউল আলম
মুরাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর
হারাধন চন্দ্র বাবু, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য দুলাল চন্দ্র দে ও মেজবা
উদ্দিন। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায় শহীদুল ইসলাম সাহেদ,শাহেদ আল ফয়সাল চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন, সীতাকুণ্ড পৌর সভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক
আব্দুস সামাদ। বিশেষ বক্তা ছিলেন,সীতাকুণ্ড উপজেলা ছাত্রলীগ সদস্য তরিকতুল হক
চৌধুরী,মোঃ সোহেল, মোঃ রিফাতুল আলম (অভি)ও মোঃ সিহাব উদ্দিন। অনুষ্ঠানটি
সভাপতিত্ব করেন ৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি জিয়াউল হাসান
রাজিব,সাধারণ সম্পাদক মোঃ নুরুল আফছার। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এসো ছাত্রলীগে যোগদান করি এই স্লোগানকে
সামনে রেখে সিহাব উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত
ছিলেন, সাইদি আমজাদ, আ,ন,ম, রফিক প্রমূখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জাহেদ চৌধুরী
ফারুক তার বক্তব্যে বলেন, প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ছাত্রলীগকে আরো কঠোর পরিশ্রমি হতে হবে। তবেই শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সীতাকুণ্ড
পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলে সম্প্রতি
পৌরসদর দত্তবাড়ী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক জাহেদ
চৌধুরী ফারুক। অনুষ্ঠান উদ্বোধক ছিলেন সীতাকুণ্ড পৌরসভা ছাত্রলীগের সভাপতি সাহাব
উদ্দিন। এতে প্রধান আলোচক ছিলেন ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সফিউল আলম
মুরাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর
হারাধন চন্দ্র বাবু, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য দুলাল চন্দ্র দে ও মেজবা
উদ্দিন। উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায় শহীদুল ইসলাম সাহেদ,শাহেদ আল ফয়সাল চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন, সীতাকুণ্ড পৌর সভা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক
আব্দুস সামাদ। বিশেষ বক্তা ছিলেন,সীতাকুণ্ড উপজেলা ছাত্রলীগ সদস্য তরিকতুল হক
চৌধুরী,মোঃ সোহেল, মোঃ রিফাতুল আলম (অভি)ও মোঃ সিহাব উদ্দিন। অনুষ্ঠানটি
সভাপতিত্ব করেন ৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি জিয়াউল হাসান
রাজিব,সাধারণ সম্পাদক মোঃ নুরুল আফছার। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এসো ছাত্রলীগে যোগদান করি এই স্লোগানকে
সামনে রেখে সিহাব উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত
ছিলেন, সাইদি আমজাদ, আ,ন,ম, রফিক প্রমূখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি জাহেদ চৌধুরী
ফারুক তার বক্তব্যে বলেন, প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ছাত্রলীগকে আরো কঠোর পরিশ্রমি হতে হবে। তবেই শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।
সীতাকুণ্ড এ.আর মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ে
অবিভাবক সমাবেশ
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি
সীতাকুণ্ডের বড়দারোগারহাট এ.আর মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ে আসন্ন মাধ্যমিক
পরীাকে সামনে রেখে অবিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি বুধবার বিকেল ৩টায় বিদ্যালয় ভবনে আয়োজিত এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি এস.এম তৌহিদুল হক চৌধুরী। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোঃ রহুল আমিন নিজামী,বিদ্যালয়
পরিচালনা কমিটির শিানুরাগী সদস্য এস.এম ইসমাইল হোসেন সিরাজী, অবিভাবক সদস্য
ডাঃ কামাল, মোঃ সাহাব উদ্দিন, সহকারী প্রধান শিক গাজী মোস্তফা কামাল,
শিক শিহাব উদ্দিন,মোঃ নজরুল ইসলাম, শ্যামল মিত্র,লিলি আক্তার, অবিভাবক নুরুল আমিন, মোঃ
জনু, মোঃ কামাল উদ্দিন, মোঃ জয়নাল,বদিউল আলমসহ শিক-শিকিা,
ছাত্র-ছাত্রী ও অবিভাবকবৃন্দ। অনুষ্ঠানে শিকবৃন্দ ও পরিচালনা কমিটির সদস্যরা অবিভাবকদের
উদ্দ্যেশ্যে বলেন, আসন্ন মাধ্যমিক পরীায় নিজের সন্তানের ভালো রেজাল্টের জন্য
তাদেরকে সন্তানের পড়াশুনার জন্য আরো যতœশীল হতে হবে। অবিভাবকবৃন্দও ভালো
রেজাল্টের জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের সন্তানের মত নজর রাখতে শিকদের প্রতি অনুরোধ
জানান।
সীতাকুণ্ডে রেডিও সাগর গিরি
পরিক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি
সীতাকুণ্ডে প্রথম বারের মত কমিউনিটি রেডিও ‘সাগরগিরি’-এর পরীামূলক সম্প্রচার শুরু হয়েছে। গত ২৭নভেম্বর বিকাল ৩টায় এই সম্প্রচার শুরু হয়। রেডিও স্টেশনটি সীতাকুণ্ডস্থ ইপসার মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রে স্থাপিত হয়েছে। গ্রামীন জনগোষ্ঠীর কাছে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো পৌঁঁছে দিতে এ স্টেশনটি চালু হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে প্রথম কমিউনিটি রেডিও। ৯৯.২ এফএম ব্যান্ডে বর্তমানে তা প্রচারিত হচ্ছে। এ কেন্দ্র থেকে ১৭ কিলোমিটারের মধ্যে যে কোনো মোবাইল ফোন সেট এবং রেডিওতে এর অনুষ্ঠান শ্রোতারা শুনতে পারবে। অনুষ্ঠান শোনা যাবে প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। রেডিও স্টেশনটির উদ্যোক্তা প্রতিষ্টান স্থানীয় সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল এ্যকশান(ইপসা)। পরীামূলক সম্প্রচার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনসীতাকুণ্ড উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল বাকের ভুঁইয়া, সীতাকুণ্ড পৌর মেয়র নায়েক(অব:) সফিউল আলম, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন, ইপসার সভাপতি সামসুদ্দিন ভূঁইয়া তুতুল, ইপসার প্রধান নির্বাহী আরিফুর রহমান,
ইপসার পরিচালক(প্রশাসন ও অর্থ) পলাশ চৌধুরী, ইপসার পরিচালক (কর্মসূচি) মাহবুবর রহমান, রেডিও সাগরগিরির ফোকাল পারসন লিটন কুমার চৌধুরী, ইপসার কার্যকরী পরিষদ সদস্য নুরনবী, ইপসার প্রোগ্রাম অফিসার শাহ সুলতান শামীম প্রমূখ। রেডিও স্টেশনটির উদ্যোক্তা প্রতিষ্টান ইপসা সুত্র জানান, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোই সাগর গিরির প্রধান ল্য। প্রাথমিকভাবে সীতাকুণ্ড উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন, মিরশ্বরাই উপজেলার ২টি ইউনিয়ন এবং সীতাকুণ্ড পৌরসভার প্রায় সাড়ে চার লাখ শ্রোতা এ রেডিওর অনুষ্টান শুনতে পাচ্ছে। রেডিও সাগরগিরি শ্রীঘই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে জানিয়ে ইপসার প্রধান নির্বাহী আরিফুর রহমান বলেন, এ রেডিও প্রান্তিক পর্যায়ে তথ্যশূন্যতা দুর করবে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রচার করবে এ রেডিও। এর ফলে মানুষের মাঝে নানা বিষযে সচেতনতা বাড়বে।
সীতাকুণ্ডে প্রথম বারের মত কমিউনিটি রেডিও ‘সাগরগিরি’-এর পরীামূলক সম্প্রচার শুরু হয়েছে। গত ২৭নভেম্বর বিকাল ৩টায় এই সম্প্রচার শুরু হয়। রেডিও স্টেশনটি সীতাকুণ্ডস্থ ইপসার মানব সম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্রে স্থাপিত হয়েছে। গ্রামীন জনগোষ্ঠীর কাছে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য গুলো পৌঁঁছে দিতে এ স্টেশনটি চালু হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে প্রথম কমিউনিটি রেডিও। ৯৯.২ এফএম ব্যান্ডে বর্তমানে তা প্রচারিত হচ্ছে। এ কেন্দ্র থেকে ১৭ কিলোমিটারের মধ্যে যে কোনো মোবাইল ফোন সেট এবং রেডিওতে এর অনুষ্ঠান শ্রোতারা শুনতে পারবে। অনুষ্ঠান শোনা যাবে প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। রেডিও স্টেশনটির উদ্যোক্তা প্রতিষ্টান স্থানীয় সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল এ্যকশান(ইপসা)। পরীামূলক সম্প্রচার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেনসীতাকুণ্ড উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল বাকের ভুঁইয়া, সীতাকুণ্ড পৌর মেয়র নায়েক(অব:) সফিউল আলম, সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন, ইপসার সভাপতি সামসুদ্দিন ভূঁইয়া তুতুল, ইপসার প্রধান নির্বাহী আরিফুর রহমান,
ইপসার পরিচালক(প্রশাসন ও অর্থ) পলাশ চৌধুরী, ইপসার পরিচালক (কর্মসূচি) মাহবুবর রহমান, রেডিও সাগরগিরির ফোকাল পারসন লিটন কুমার চৌধুরী, ইপসার কার্যকরী পরিষদ সদস্য নুরনবী, ইপসার প্রোগ্রাম অফিসার শাহ সুলতান শামীম প্রমূখ। রেডিও স্টেশনটির উদ্যোক্তা প্রতিষ্টান ইপসা সুত্র জানান, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোই সাগর গিরির প্রধান ল্য। প্রাথমিকভাবে সীতাকুণ্ড উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন, মিরশ্বরাই উপজেলার ২টি ইউনিয়ন এবং সীতাকুণ্ড পৌরসভার প্রায় সাড়ে চার লাখ শ্রোতা এ রেডিওর অনুষ্টান শুনতে পাচ্ছে। রেডিও সাগরগিরি শ্রীঘই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে জানিয়ে ইপসার প্রধান নির্বাহী আরিফুর রহমান বলেন, এ রেডিও প্রান্তিক পর্যায়ে তথ্যশূন্যতা দুর করবে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রচার করবে এ রেডিও। এর ফলে মানুষের মাঝে নানা বিষযে সচেতনতা বাড়বে।
সিসিসি চালু হয়নি আড়াই বছরেও
শেখ সালাউদ্দীন.সীতাকুণ্ড
সীতাকুণ্ডে উদ্বোধনের আড়াই বছর পার হয়ে গেলও আজো চালু হয়নি সীতাকুণ্ডের
বাড়বকুণ্ডে অবস্থিত দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত রাসায়নিক কারখানা চিটাগাং কেমিক্যাল
কমপ্লেক্স। কারখানায় যন্ত্রপাতি পুনঃস্থাপনের উদ্দ্যেশ্যে আহ্বানকৃত আন্তর্জাতিক
দরপত্রে ভারত ও চীনের দুটি প্রতিষ্ঠান অংশ নেওয়ার পর দরপত্র যাচাই বাছাই কমিটির
দুটি প্রভাবশালী প দুই দেশের পে অবস্থান নেওয়ায় কার্যাদেশ কাকে দেওয়া
হবে, এ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। ফলে চিটাগাং কেমিক্যাল কমপ্লেক্স কবে থেকে পুনরায় চালু হবে সেই নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না শিল্প মন্ত্রীও! সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়,
সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ডে অবস্থিত চিটাগাং কেমিক্যাল কমপ্লেক্স স্থাপনের পর
এখানে কস্টিক সোডা, তরল কোরিন,ব্লিচিং পাউডার, হাইড্রোকোরাইড সহ বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ এখানে ব্যাপক ভাবে উৎপাদিত হয়ে
আসছিল। এসব রাসায়নিক পদার্থ গুলো ব্যবহৃত হতো দেশের সকল সার কারখানা থেকে শুরু
করে পেপার মিল, ওয়াসা এবং সেনা বাহিনীসহ বিসিআইসির শত শত প্রতিষ্ঠানে। শ্রমিকরা অকান্ত পরিশ্রম ও দতা নিয়ে ৪২৮ জন কর্মী কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের
নানা রকম কার্যক্রম পরিচালনা করার কারণে এটি আস্তে আস্তে অতি
লাভজনক হয়ে উঠেছিল। যার ফলে ১৯৯৬ সালে ১১২কোটি ব্যায়ে এতে বিএমআরই পদ্ধতি সংযোজন করা হয়। এ অবস্থায় কারখানাটি যখন ক্রমশ উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির পথে এগুচ্ছে ঠিক তখন গত ১৫/১২/০২ইং তারিখে বিগত চার দলীয় জোট সরকারের আমলে এটি
রহস্যজনক কারণে কেমিক্যাল কমপ্লেক্সটি বন্ধ করে দেওয়া হয় । ফলে এই কারখানার উপর নির্ভরশীল বিসিআইসির প্রতিষ্ঠানগুলোও চরম বিপাকে পড়েন। তার পাশাপাশি একেবারে বেকার হয়ে পড়ে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারীগুলো। এদিকে সিসিসি চালুকরণ সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক এস.এম নাছিরউদ্দিন ও যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ মুহিবুল মাওলা জানালেন কারখানাটি বন্ধ হবার পর থেকে সিসিসি চালুর বিষয়ে চারদলীয় সরকার একটুও আগ্রহ দেখায়নি
মাত্র। তার পর বর্তমান সরকার মতায় আসার পর ২০০৯ সালের ২৪শে এপ্রিল চিটাগাং
কেমিক্যাল কমপ্লেক্স পুনরায় উদ্ভোধন করেন শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়–য়া। একই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এটি চালুর ঘোষনা দেন তিনি। তার সাথে সাথে আন্তর্জাতিক দরপত্রও আহ্বান করা হয়। অথচ খুবই ধীরগতিও খুঁরিয়ে খুঁরিয়ে চলতে থাকে টেন্ডার প্রক্রিয়া
কার্যক্রমটি। সর্বশেষ গত ৩১শে মে ২০১১ইং তারিখে তৃতীয়বারের মত
টেন্ডার ওপেন করা হয়। দরপত্রে ভারতীয় মেসার্স নিউবাবা কোম্পানী এবং চীনের মেসার্স এম.এম এন্টার প্রাইজ এতে অংশ গ্রহন করে টেন্ডার যাচাই ও বাছাইয়ের জন্য দু’টি কমিটি ও তখন করা হয়। এই বিষয়ে সংগ্রাম পরিষদের নেতা মোঃ নাছির ও মুহিবুল মাওলা অভিযোগ করে বলেন, নিয়মানুযায়ী বাছাই শেষে যেকোন একটি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানের কথা
থাকলেও দুটি কমিটি দু’পে অবস্থান নিয়ে যাচাই-বাছাইয়ের নামে কালপেন করে শেষ পর্যন্ত দরপত্রে অংশ নেওয়া দু’পরে জন্যই সুপারিশ করে! শেষ পর্যন্ত এতে বহু প্রতিতি কার্যাদেশ বাতিল বার সম্ভাবনা রয়েছে। সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, এটি চালুর দাবী নিয়ে তারা ঢাকায় গিয়ে শিল্প মন্ত্রী দিলীপ বড়–য়ার সাথেও দেখা করেছিলেন। কিন্তু মন্ত্রী তাদেরকে বলেন, আমার কাছে এর ফাইল এখনো আসেনি। আমি এখন কি করতে পারি! অন্যদিকে সম্প্রতি সময়ে প্রগতি ইন্ড্রাষ্ট্রিজে
অনুষ্ঠিত রেল দূর্ঘটনায় নিহত শ্রমিক কর্মকর্তার এক শোক সভায় উপস্থিত হবার পর
কেমিক্যাল কমপ্লেক্স বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তোপের মুখে পড়েন শিল্প মন্ত্রী
দিলীপ বড়–য়া। অনুষ্ঠানে এক স্থানে ঝুলানো একটি ব্যানারে লিখা ছিল “
চিটাগাং কেমিক্যাল কমপ্লেক্স চালু হচ্ছে না কেন,
শিল্প মন্ত্রী জবাব চাই” শ্লোগানের দিকে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করে উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লা
আল বাকের ভূঁইয়া শ্রমিকদের ও দেশের
সার্থে গভীর ােভ প্রকাশ করে বলেন, আড়াই বছরেও দেশের একমাত্র সরকারী রাসায়নিক কারখানাটি চালু হলো না কেন? মানুষ কত কষ্ট ও দুঃখ পাওয়ার পর
শোক সভাতেও এমন ব্যানার ঝুলাতে পারে। শিল্পমন্ত্রী জবাব দিন। শিল্পমন্ত্রী উত্তরে প্রধান মন্ত্রীর প্রতিশ্র“তি অনুযায়ী একে একে বন্ধ কারখানাগুলো চালু হবে জানালেও সিসিসি চালুর
ব্যাপারে স্পষ্ট করে কোন কিছু বলেননি তিনি। তবে শোক সভায় সিসিসির বেকার শ্রমিকরা শিল্পমন্ত্রীর মুখের প্রাণে কান্নারত অবস্থায় তাকিয়ে ছিল। কখন মন্ত্রী এই বিষয়ে একটি সন্তুষ্ঠু জনক প্রতিশ্র“তি দেয় তাদের। অপরদিকে এ বিষয়ে বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম রাব্বানীর সাথে মোবাইলে সাংবাদিকরা কথা বলতে
চাইলে তিনি এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাননি। তবে তিনি সিসিসি’র এমডি’র সাথে কথা বলার জন্য পরামর্শ দিলেন। এদিকে এম.ডি মিজানুর রহমান এখানে থাকা অবস্থায়
সাংবাদিকদের বলেন,তিনি গাড়িতে রয়েছেন তাই
তিনি এই মূহুতে কথা বলতে পারচ্ছেননা। তবে বর্তমান এমডি ইমদাদুল ইসলাম বি. সি আইসি এর প্রধান কার্যলয়ে টেন্ডার ব্যস্ততায় রয়েছে বলে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। অপর দিকে দেশের এক মাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত রাসায়নিক কেমিক্যাল কমপ্লেক্সটি
হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় একদিকে যেমন শত শত শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে অন্যদিকে শত শত কোটি টাকারও সরকারী মেশিন গুলোও আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়।
সীতাকুণ্ডে উদ্বোধনের আড়াই বছর পার হয়ে গেলও আজো চালু হয়নি সীতাকুণ্ডের
বাড়বকুণ্ডে অবস্থিত দেশের একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত রাসায়নিক কারখানা চিটাগাং কেমিক্যাল
কমপ্লেক্স। কারখানায় যন্ত্রপাতি পুনঃস্থাপনের উদ্দ্যেশ্যে আহ্বানকৃত আন্তর্জাতিক
দরপত্রে ভারত ও চীনের দুটি প্রতিষ্ঠান অংশ নেওয়ার পর দরপত্র যাচাই বাছাই কমিটির
দুটি প্রভাবশালী প দুই দেশের পে অবস্থান নেওয়ায় কার্যাদেশ কাকে দেওয়া
হবে, এ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। ফলে চিটাগাং কেমিক্যাল কমপ্লেক্স কবে থেকে পুনরায় চালু হবে সেই নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না শিল্প মন্ত্রীও! সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়,
সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ডে অবস্থিত চিটাগাং কেমিক্যাল কমপ্লেক্স স্থাপনের পর
এখানে কস্টিক সোডা, তরল কোরিন,ব্লিচিং পাউডার, হাইড্রোকোরাইড সহ বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ এখানে ব্যাপক ভাবে উৎপাদিত হয়ে
আসছিল। এসব রাসায়নিক পদার্থ গুলো ব্যবহৃত হতো দেশের সকল সার কারখানা থেকে শুরু
করে পেপার মিল, ওয়াসা এবং সেনা বাহিনীসহ বিসিআইসির শত শত প্রতিষ্ঠানে। শ্রমিকরা অকান্ত পরিশ্রম ও দতা নিয়ে ৪২৮ জন কর্মী কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের
নানা রকম কার্যক্রম পরিচালনা করার কারণে এটি আস্তে আস্তে অতি
লাভজনক হয়ে উঠেছিল। যার ফলে ১৯৯৬ সালে ১১২কোটি ব্যায়ে এতে বিএমআরই পদ্ধতি সংযোজন করা হয়। এ অবস্থায় কারখানাটি যখন ক্রমশ উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির পথে এগুচ্ছে ঠিক তখন গত ১৫/১২/০২ইং তারিখে বিগত চার দলীয় জোট সরকারের আমলে এটি
রহস্যজনক কারণে কেমিক্যাল কমপ্লেক্সটি বন্ধ করে দেওয়া হয় । ফলে এই কারখানার উপর নির্ভরশীল বিসিআইসির প্রতিষ্ঠানগুলোও চরম বিপাকে পড়েন। তার পাশাপাশি একেবারে বেকার হয়ে পড়ে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারীগুলো। এদিকে সিসিসি চালুকরণ সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক এস.এম নাছিরউদ্দিন ও যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ মুহিবুল মাওলা জানালেন কারখানাটি বন্ধ হবার পর থেকে সিসিসি চালুর বিষয়ে চারদলীয় সরকার একটুও আগ্রহ দেখায়নি
মাত্র। তার পর বর্তমান সরকার মতায় আসার পর ২০০৯ সালের ২৪শে এপ্রিল চিটাগাং
কেমিক্যাল কমপ্লেক্স পুনরায় উদ্ভোধন করেন শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়–য়া। একই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এটি চালুর ঘোষনা দেন তিনি। তার সাথে সাথে আন্তর্জাতিক দরপত্রও আহ্বান করা হয়। অথচ খুবই ধীরগতিও খুঁরিয়ে খুঁরিয়ে চলতে থাকে টেন্ডার প্রক্রিয়া
কার্যক্রমটি। সর্বশেষ গত ৩১শে মে ২০১১ইং তারিখে তৃতীয়বারের মত
টেন্ডার ওপেন করা হয়। দরপত্রে ভারতীয় মেসার্স নিউবাবা কোম্পানী এবং চীনের মেসার্স এম.এম এন্টার প্রাইজ এতে অংশ গ্রহন করে টেন্ডার যাচাই ও বাছাইয়ের জন্য দু’টি কমিটি ও তখন করা হয়। এই বিষয়ে সংগ্রাম পরিষদের নেতা মোঃ নাছির ও মুহিবুল মাওলা অভিযোগ করে বলেন, নিয়মানুযায়ী বাছাই শেষে যেকোন একটি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ প্রদানের কথা
থাকলেও দুটি কমিটি দু’পে অবস্থান নিয়ে যাচাই-বাছাইয়ের নামে কালপেন করে শেষ পর্যন্ত দরপত্রে অংশ নেওয়া দু’পরে জন্যই সুপারিশ করে! শেষ পর্যন্ত এতে বহু প্রতিতি কার্যাদেশ বাতিল বার সম্ভাবনা রয়েছে। সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, এটি চালুর দাবী নিয়ে তারা ঢাকায় গিয়ে শিল্প মন্ত্রী দিলীপ বড়–য়ার সাথেও দেখা করেছিলেন। কিন্তু মন্ত্রী তাদেরকে বলেন, আমার কাছে এর ফাইল এখনো আসেনি। আমি এখন কি করতে পারি! অন্যদিকে সম্প্রতি সময়ে প্রগতি ইন্ড্রাষ্ট্রিজে
অনুষ্ঠিত রেল দূর্ঘটনায় নিহত শ্রমিক কর্মকর্তার এক শোক সভায় উপস্থিত হবার পর
কেমিক্যাল কমপ্লেক্স বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তোপের মুখে পড়েন শিল্প মন্ত্রী
দিলীপ বড়–য়া। অনুষ্ঠানে এক স্থানে ঝুলানো একটি ব্যানারে লিখা ছিল “
চিটাগাং কেমিক্যাল কমপ্লেক্স চালু হচ্ছে না কেন,
শিল্প মন্ত্রী জবাব চাই” শ্লোগানের দিকে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করে উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল্লা
আল বাকের ভূঁইয়া শ্রমিকদের ও দেশের
সার্থে গভীর ােভ প্রকাশ করে বলেন, আড়াই বছরেও দেশের একমাত্র সরকারী রাসায়নিক কারখানাটি চালু হলো না কেন? মানুষ কত কষ্ট ও দুঃখ পাওয়ার পর
শোক সভাতেও এমন ব্যানার ঝুলাতে পারে। শিল্পমন্ত্রী জবাব দিন। শিল্পমন্ত্রী উত্তরে প্রধান মন্ত্রীর প্রতিশ্র“তি অনুযায়ী একে একে বন্ধ কারখানাগুলো চালু হবে জানালেও সিসিসি চালুর
ব্যাপারে স্পষ্ট করে কোন কিছু বলেননি তিনি। তবে শোক সভায় সিসিসির বেকার শ্রমিকরা শিল্পমন্ত্রীর মুখের প্রাণে কান্নারত অবস্থায় তাকিয়ে ছিল। কখন মন্ত্রী এই বিষয়ে একটি সন্তুষ্ঠু জনক প্রতিশ্র“তি দেয় তাদের। অপরদিকে এ বিষয়ে বিসিআইসি’র চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম রাব্বানীর সাথে মোবাইলে সাংবাদিকরা কথা বলতে
চাইলে তিনি এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে চাননি। তবে তিনি সিসিসি’র এমডি’র সাথে কথা বলার জন্য পরামর্শ দিলেন। এদিকে এম.ডি মিজানুর রহমান এখানে থাকা অবস্থায়
সাংবাদিকদের বলেন,তিনি গাড়িতে রয়েছেন তাই
তিনি এই মূহুতে কথা বলতে পারচ্ছেননা। তবে বর্তমান এমডি ইমদাদুল ইসলাম বি. সি আইসি এর প্রধান কার্যলয়ে টেন্ডার ব্যস্ততায় রয়েছে বলে তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। অপর দিকে দেশের এক মাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত রাসায়নিক কেমিক্যাল কমপ্লেক্সটি
হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় একদিকে যেমন শত শত শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছে অন্যদিকে শত শত কোটি টাকারও সরকারী মেশিন গুলোও আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়।