রামগড়ে পরিত্যাক্ত অবস্থায় রাবার উদ্ধার
॥ রামগড় প্রতিনিধি॥
খাগড়াছড়ি রামগড় উপজেলায় গত ২৩ নভেম্বর মঙ্গলবার রাত সাড়ে দশটায় ১৬বিজিবি
আওতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেজর শাহ মোহাম্মদ আজাদ আলীর নেতৃত্বে ভারতে পাচার কালে পরিত্যাক্ত অবস্থায় ১৫ বস্তা রাবার উদ্ধার করা হয়। জানা যায় লাচারীপাড়া বড়খেদা নামক স্থানে পরিত্যাক্ত অবস্থায় এ রাবার
পাওয়া যায়। ১৫ বস্তা রাবার এর ওজন ৬০০ কেজি বর্তমান বাজার দর ৯৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। পরে রামগড় কাস্টম এ রাবার গুলো জমা দেওয়া হয়।
রামগড়ে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায়
১ম দিনে অনুপস্থিত ৪৯জন
রামগড় প্রতিনিধি
সারাদেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি রামগড় উপজেলা প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা
সমাপনী পরীক্ষা ২০১১শুরু হয়েছে। রামগড়ে সমাপনী পরীক্ষায় সর্ব মোট ৫টি কেন্দ্র যেমন- রামগড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,লিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,
পাতাছড়া স: প্রা; বি:, জালিয়া পাড়া স: প্রা: বি:, বালুখালী আলো রেজি: প্রা:বি,। এ ৫টি কেন্দ্রে ৬৫টি স্কুল সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করছে। তার মধ্যে ছাত্র ৫৮১জন,
ছাত্রী ৬৪৫জন। সর্ব মোট পরীক্ষার্থী-১২২৬জন। ধর্ম ভিত্তিক অনুসারে দেখা যায়-ইসলাম ধর্মে-৬৯৯জন, হিন্দু ধর্মে -২২৬জন ,বৌদ্ধ ধর্মে ৩০১জন। প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় প্রথম দিনে অনুপস্থিত ছিল ৪৯জন। পরীক্ষা চলাকালীন রামগড় উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা জনাব গোপাল চন্দ্র দাস ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার(ভা: প্রা:) জনাব মোহাম্মদ আবু ইউছুফ পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
খাগড়াছড়ি রামগড় উপজেলায় গত ২৩ নভেম্বর মঙ্গলবার রাত সাড়ে দশটায় ১৬বিজিবি
আওতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেজর শাহ মোহাম্মদ আজাদ আলীর নেতৃত্বে ভারতে পাচার কালে পরিত্যাক্ত অবস্থায় ১৫ বস্তা রাবার উদ্ধার করা হয়। জানা যায় লাচারীপাড়া বড়খেদা নামক স্থানে পরিত্যাক্ত অবস্থায় এ রাবার
পাওয়া যায়। ১৫ বস্তা রাবার এর ওজন ৬০০ কেজি বর্তমান বাজার দর ৯৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। পরে রামগড় কাস্টম এ রাবার গুলো জমা দেওয়া হয়।
রামগড়ে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায়
১ম দিনে অনুপস্থিত ৪৯জন
রামগড় প্রতিনিধি
সারাদেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি রামগড় উপজেলা প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা
সমাপনী পরীক্ষা ২০১১শুরু হয়েছে। রামগড়ে সমাপনী পরীক্ষায় সর্ব মোট ৫টি কেন্দ্র যেমন- রামগড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,লিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,
পাতাছড়া স: প্রা; বি:, জালিয়া পাড়া স: প্রা: বি:, বালুখালী আলো রেজি: প্রা:বি,। এ ৫টি কেন্দ্রে ৬৫টি স্কুল সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করছে। তার মধ্যে ছাত্র ৫৮১জন,
ছাত্রী ৬৪৫জন। সর্ব মোট পরীক্ষার্থী-১২২৬জন। ধর্ম ভিত্তিক অনুসারে দেখা যায়-ইসলাম ধর্মে-৬৯৯জন, হিন্দু ধর্মে -২২৬জন ,বৌদ্ধ ধর্মে ৩০১জন। প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় প্রথম দিনে অনুপস্থিত ছিল ৪৯জন। পরীক্ষা চলাকালীন রামগড় উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা জনাব গোপাল চন্দ্র দাস ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার(ভা: প্রা:) জনাব মোহাম্মদ আবু ইউছুফ পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
রামগড় ফেনী সড়কে
ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন
দেশের সমতল অঞ্চলের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের একমাত্র যোগাযোগ রক্ষাকারী রামগড় ফেনী সড়ক। সরেজমিন দেখা যায়, রামগড়- ফেনী সড়কে ১৮ টি পাকা ও বেইলী ব্রীজ এখন মরন ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এ ঝুঁকিপূর্ন সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী প্রাণ হাতে নিয়ে সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছে। সড়ক ও জনপদ বিভাগ কোথাও লাল পতাকা কোথাও সতর্কীকরণ সাইনবোর্ড় টাঙ্গিয়ে কোন রকম দায়িত্ব পালন করছে। জানা যায়, ১৯২০ সালে রামগড় মহকুমা শহরকে উন্নয়নের লক্ষে সমতল জেলার সাথে পার্বত্য
অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগের জন্য ১৯৬০-৬১ সালে রামগড় করেরহাট সড়ক নির্মান করেন। দেখা যায়, ১০ টি পাকা, ৪ টি বেইলী ব্রীজের বর্তমান অবস্থা খুবই বিপজ্জনক। এর মধ্যে গুইমারা, সোনাইপুল,বাগান বাজার, কালাপানি,কয়লার মুখ, ভাঙ্গা তাওয়ার ব্রিজগুলির অবস্থা পদে পদে মৃত্যু ফাঁদে পরিণত
হয়েছে। রামগড় বাস চালক সমিতির সদস্য কামাল হোসেন বলেন,
দীর্ঘ ২০ বছরেরও বেশি দিন যাবৎ আমি বাস চালাচ্ছি,
রামগড় ফেনী- ঢাকা সড়কে এই ব্রীজগুলোর তেমন কোন উন্নতি হয়নি। প্রতিনিয়ত ঝুঁকির মধ্যে রামগড় ফেনী সড়কে বাস চালাচ্ছি প্রাণ হাতে
নিয়ে।
অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগের জন্য ১৯৬০-৬১ সালে রামগড় করেরহাট সড়ক নির্মান করেন। দেখা যায়, ১০ টি পাকা, ৪ টি বেইলী ব্রীজের বর্তমান অবস্থা খুবই বিপজ্জনক। এর মধ্যে গুইমারা, সোনাইপুল,বাগান বাজার, কালাপানি,কয়লার মুখ, ভাঙ্গা তাওয়ার ব্রিজগুলির অবস্থা পদে পদে মৃত্যু ফাঁদে পরিণত
হয়েছে। রামগড় বাস চালক সমিতির সদস্য কামাল হোসেন বলেন,
দীর্ঘ ২০ বছরেরও বেশি দিন যাবৎ আমি বাস চালাচ্ছি,
রামগড় ফেনী- ঢাকা সড়কে এই ব্রীজগুলোর তেমন কোন উন্নতি হয়নি। প্রতিনিয়ত ঝুঁকির মধ্যে রামগড় ফেনী সড়কে বাস চালাচ্ছি প্রাণ হাতে
নিয়ে।
রামগড়ে পাহাড়ের বুকে
কফি চাষের সম্ভাবনা
রতন বৈষ্ণব ত্রিপুরা
রামগড়ের পাহাড়ে পতিত জমিতে মিশ্র ফল চাষের পাশাপাশি কফি চাষ করে অনেকেই সফলতা পেয়েছেন। পাহাড়ে কফি চাষ খুবই উপযোগী বলে ধারণা করছেন অনেকেই। টিলা ভূমিতে কফি চাষ করে লাভবান হয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলার বড়
পিলাক নামক স্থানের মিশ্রফল চাষী মোঃ নুর হোসেন। বিভিন্ন সমস্যার মাঝেও কৃষক নুর হোসেন ৫ বছর আগে ৪০ শতক পাহাড়ের উচ্চ জমিতে ৮০০ কফির চারা রোপন করেছিলেন এবং অল্পদিনের মধ্যে সফলতা আসায় এখন তিনি স্বাবলম্বী। বাগানে উৎপাদিত কফি এখন ঢাকার বাজারে যাচ্ছে। বছরে তার কফি থেকে আয় হচ্ছে দুই থেকে তিন লাখ টাকা। তার সফলতার দেখাদেখি কৃষকের মাঝে অনেকেই এ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। নুর হোসেন বলেন, সরকার ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ যদি বিদ্যুৎ ও
পানির সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে পার্বত্য অঞ্চলে আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কফি
চাষ নতুন মাত্রা যোগ করবে। রামগড় কৃষি কর্মকর্তা জাহেদুল হক বলেন,
রামগড় পাহাড়ের বুকে কফি চাষের সম্ভাবনা খুবই উপযোগী। তিনি বলেন, কফি চাষে আমাদের উপ-সহকারী কর্মকর্তাগন চাষীদের উদ্বুদ্ধ করার
জন্য বিশেষ
ভূমিকা রাখছেন।
রামগড়ের পাহাড়ে পতিত জমিতে মিশ্র ফল চাষের পাশাপাশি কফি চাষ করে অনেকেই সফলতা পেয়েছেন। পাহাড়ে কফি চাষ খুবই উপযোগী বলে ধারণা করছেন অনেকেই। টিলা ভূমিতে কফি চাষ করে লাভবান হয়েছেন খাগড়াছড়ি জেলার রামগড় উপজেলার বড়
পিলাক নামক স্থানের মিশ্রফল চাষী মোঃ নুর হোসেন। বিভিন্ন সমস্যার মাঝেও কৃষক নুর হোসেন ৫ বছর আগে ৪০ শতক পাহাড়ের উচ্চ জমিতে ৮০০ কফির চারা রোপন করেছিলেন এবং অল্পদিনের মধ্যে সফলতা আসায় এখন তিনি স্বাবলম্বী। বাগানে উৎপাদিত কফি এখন ঢাকার বাজারে যাচ্ছে। বছরে তার কফি থেকে আয় হচ্ছে দুই থেকে তিন লাখ টাকা। তার সফলতার দেখাদেখি কৃষকের মাঝে অনেকেই এ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। নুর হোসেন বলেন, সরকার ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ যদি বিদ্যুৎ ও
পানির সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে পার্বত্য অঞ্চলে আর্থ সামাজিক উন্নয়নে কফি
চাষ নতুন মাত্রা যোগ করবে। রামগড় কৃষি কর্মকর্তা জাহেদুল হক বলেন,
রামগড় পাহাড়ের বুকে কফি চাষের সম্ভাবনা খুবই উপযোগী। তিনি বলেন, কফি চাষে আমাদের উপ-সহকারী কর্মকর্তাগন চাষীদের উদ্বুদ্ধ করার
জন্য বিশেষ
ভূমিকা রাখছেন।